Monday, October 10, 2016
Yoga
যোগ-ব্যায়াম
সূচীপত্র
৩। খাদ্য ও
পুষ্টি
১৪)
সিংহাসন
১৫)
যোগনিদ্রা
১৬)
গর্ভাসন
১৭)
গরুড়াসন
১৮)
বৃক্ষাসন
১৯)
উৎকটাসন
৮। স্বাস্থ্যাসন
২১)
ভুজংগাসন
২২)
শলভাসন
২৩)
অর্ধ-শলভাসন
২৪)
ধনুরাসন
২৫)
চক্রাসন
২৬)
পূর্ণ-চক্রাসন
২৭) বৃশ্চিকাসন
২৮)
অর্ধ-চন্দ্রাসন
২৯)
পদহস্তাসন
৩০)
ত্রিকোনাসন
৩১)
শশাংগাসন
৩২)
উষ্ঠ্রাসন
৩৩)
পূর্ণ-উষ্ঠ্রাসন
৩৪)
অর্ধমৎস্যেন্দ্রাসন
৩৫)
পূর্ণ-মৎস্যেন্দ্রাসন
৩৬) পশ্চিমোত্তানাসন
৩৭)
হলাসন
৩৮)
কর্ণ-পিঠাসন
৩৯)
ময়ূরাসন
৪০)
বদ্ধ-ময়ূরাসন
৪১)
পবনমুক্তাসন
৪২)
উত্থিত পদাসন
৪৩)
অর্ধকুর্মাসন
৪৪)
আকর্ণ-ধনুরাসন
৪৫)
জানুশিরাসন
৪৬)
দন্ডায়মান-জানুশিরাসন
৪৭)
তোলাংগুলাসন
৪৮) ব্যাঘ্রাসন
৪৯)
একপদশিরাসন
৫০)
ওঁকারাসন
৯। কুলকন্ডলিনী ও ষটচক্র
১০। মুদ্রা
৫১) যোগমুদ্রা
৫২) বিপরীত করণীমুদ্রা
৫৩) সর্বাংগাসন
৫৪) মৎস্যাসন
৫৫) শীর্ষাসন
৫৬) উড্ডীয়ান
৫৭) নৌলী
৫৮) মূলবন্ধমুদ্রা
৫৯) জালন্ধরবন্ধ মুদ্রা
৬০) মহামুদ্রা
৬২) অশ্বীনীমুদ্রা
৬৩) শক্তিচালনীমুদ্রা
১১। ষট-কর্মণি
৬৪)
কপালভাতি
৬৫)
বাতসার
৬৬)
অগ্নিসার
৬৭)
বারিসার
৬৮)
ত্রাটক
৬৯)
নাসাপান
৭০)
বস্তিক্রিয়া
১২। প্রাণায়াম
৭১)
সহজ প্রাণায়াম
৭২)
নাড়ী শোধন
৭৩)
লঘু প্রাণায়াম
ক) সূর্যভেদ
খ) উজ্জায়ী
গ) সীৎকারী
ঘ) শীতলী
ঙ) ভ্রামরী
চ) ভ্রমণ প্রাণায়াম
১৩। খালিহাতে
ব্যায়াম
১৪।
সূর্যনমস্কার ব্যায়াম
১৫। নিজ
প্রয়োজন মত ব্যায়াম নির্বাচন
১৬। বয়স ও
সামর্থ ভেদে ব্যায়াম তালিকা
১৭। কৈশর ও
যৌবনের ধর্ম
১৮। বিশেষ
কয়েকটি রোগ ও তার নিরাময়
১)
কোষ্ঠবদ্ধতা
২)
আমাশয়
৩)
ডায়রিয়া
৪)
অজীর্ণ ও অম্ল
৫)
সুপ্তিস্খলন
৬)
রক্তাল্পতা
৭)
রক্তচাপ (উচ্চ/নিম্ন)
৮)
ব্রংকাইটিস
৯)
হাঁপানি
১০)
বহুমুত্র
১১)
ব্রণ বা বয়স ফোঁড়া
১২) মরকন্ড (গোঁফদাড়ি না উঠা )
১৩)
মাথাধরা
১৪)
পক্ষাঘাত
১৫)
স্থূলতা
১৬)
কৃশতা
১৭)
অর্শ
১৮)
স্নায়ুবিক দুর্বলতা
১৯) পাকস্থলী
ও অন্ত্রের ক্ষত
২০)
বাতরোগ
২১)
হার্ণিয়া
২২)
হৃদরোগ
২৩)
স্পন্ডিলাইটিস
১৯। বিভিন্ন
রোগ ও তাদের নিরাময়ের বিভিন্ন ব্যায়াম
Sunday, September 18, 2016
বীরাসন
মোটা
লোকেদের বা যাদের বয়স ৪০ অতিক্রম করেছে
তাদের পক্ষে পদ্মাসন অভ্যাস করা অনেক সময় কষ্টকর । তাদের সুবিধার জন্য বীরাসনের
ব্যবস্থা । বীরাসনকে সুখাসনও বলা হয় ।
প্রণালীঃ পদ্মাসনের মত ডান পা
হাঁটুর কাছ থেকে ভেঙে বাঁ জানুর উপর রাখ – যাতে ডান পায়ের গোড়ালি তলপেটের বাঁ
দিকের মূলাধার স্পর্শ করে । এখন বাঁ পা হাঁটুর কাছে ভাঙে ডান পায়ের নিচে রেখে সোজা
হয়ে ব’স । পদ্মাসনের মতই এই আসন অভ্যাস করতে হয় ।
উত্থিত পদ্মাসন
প্রণালীঃ পদ্মাসনে বস । এইবার দুইহাত ছবির মত জানুর দু’পাশে সতরঞ্চির উপর রাখ । এখন দম নিতে নিতে দুই হাতের চেটর উপর ভর রেখে হাতের জোরে ছবির মত পদ্মাসনে অবস্থিত দেহ যতদূর সম্ভব উপরে তোল ও দম ছাড় । এই অবস্থায় দম স্বাভাবিক রেখে ১০/২০ সেঃ থাক । পা বদল করে মোট ৪ বার এই আসন অভ্যাস কর ।
উপকারিতাঃ এই আসন অভ্যাসে পদ্মাসনের সকল উপকার লাভ হয় – তা ছাড়া পেটের মেদ কমায়, ক্ষুধা বৃদ্ধি করে, পেট হাত ও কাঁধের মাংসপেশীকে সবল ও অধিক কর্মক্ষম করে । কাঁধের পেশীর অসমতা থাকলে এই আসনে তা দূর হয় । ৮/১০ বছরের ছেলে-মেয়েদের এই আসন বিশেষ প্রয়োজন ।
Subscribe to:
Posts (Atom)